পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় বাংলাবান্ধা মহাসড়কের বোয়ালমারী এলাকায় শিয়ালের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় তৌসিফ খান মুসা (২২) নামে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে।
এ দুর্ঘটনায় শাহারিয়ার (২০) ও মনির হোসেন (২১) নামে আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন, যারা তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, তারা একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বোয়ালমারী এলাকায় মহাসড়কের ওপর হঠাৎ একটি শিয়াল চলে এলে দ্রুতগতির মোটরসাইকেলটি সেটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিনজনই রাস্তায় ছিটকে পড়েন। ওই সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথেও তাদের ধাক্কা লাগে।
পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তৌসিফ খান মুসাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মুসা উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের খয়খাটপাড়া দরগাসিং গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
তিনি পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজের ছাত্র এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত একজন রক্তযোদ্ধা ছিলেন। মাত্র দুই মাস আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন বলে জানা গেছে।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুসা মিয়া এবং তেঁতুলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহতের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় ওই এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এ দুর্ঘটনায় শাহারিয়ার (২০) ও মনির হোসেন (২১) নামে আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন, যারা তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, তারা একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বোয়ালমারী এলাকায় মহাসড়কের ওপর হঠাৎ একটি শিয়াল চলে এলে দ্রুতগতির মোটরসাইকেলটি সেটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিনজনই রাস্তায় ছিটকে পড়েন। ওই সময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথেও তাদের ধাক্কা লাগে।
পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তৌসিফ খান মুসাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মুসা উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের খয়খাটপাড়া দরগাসিং গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
তিনি পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজের ছাত্র এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত একজন রক্তযোদ্ধা ছিলেন। মাত্র দুই মাস আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন বলে জানা গেছে।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুসা মিয়া এবং তেঁতুলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহতের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ঘটনায় ওই এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।